প্রধানমন্ত্রীর চা-চক্রে যা হলো ঢাকা, ০৩ ফেব্রুয়ারি- নির্বাচনের আগে যেসব রাজনৈতিক জোট ও দল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সংলাপে যোগ দিয়েছিল সেসব দলের নেতাদের সম্মানে গণভবনে চা-চক্রের আয়োজন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা শনিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকালে এই শুভেচ্ছা বিনিময় ও চা চক্রের আয়োজন করেন। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ-ইনু), জাতীয় পার্টি (মঞ্জু), জাসদ (আম্বিয়া), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), গণতন্ত্রী পার্টি, সাম্যবাদী দল, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, তরীকত ফেডারেশন ও বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সিনিয়র নেতারা প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনের দক্ষিণ লনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন। শনিবার (০২ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টা ১০ মিনিটে শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানস্থলে আসেন এবং নেতাদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। সেই সঙ্গে তিনি অতিথিদের টেবিলে যান এবং তাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। তবে সংলাপে অংশ নিলেও এবার চা-চক্রে অংশ নেননি জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতারা। এ অনুষ্ঠানে না যাওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে শুক্রবার চিঠি দিয়েছেন তারা। চিঠিতে আমন্ত্রণের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তারা। চা-চক্র শেষে গণভবন থেকে বের হয়ে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের সাংবাদিকদের বলেন, যাদের সঙ্গে পরিচয় ছিল তাদের সঙ্গে সম্পর্ক ঝালাই করে নেওয়া এবং যাদের সঙ্গে কম পরিচয় ছিল, তাদের সঙ্গে পরিচিত হওয়া আজকের চাচক্রের মূল বিষয় ছিল। সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলাই চা-চক্রের উদ্দেশ্য ছিল। তিনি বলেন, রাজনৈতিক নেতারা খোলামেলা মনে আলোচনা করেছেন। আমি মনে করি এটা ভবিষ্যতে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। এক প্রশ্নের জবাবে জি এম কাদের বলেন, এটা শুধু চাচক্র। ইনফরমাল ওয়েতে আমরা একজন আরেকজনের সঙ্গে মিশেছি। সৌহার্দ্যের যে বন্ধন সেটা আরও দৃঢ় হয়েছে। জাতীয় পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেন, এ ধরনের আয়োজন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ভালো। আমরা প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি, যেখানে তাঁর নিরাপত্তার কোনো সমস্যা হবে না, এ রকম কোনো একটি জায়গায়। ওই দিনের দাওয়াতে আজকে যাঁরা ছিলেন সবাই থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী দাওয়াত কবুল করেছেন। বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও যুক্তফ্রন্টের চেয়ারম্যান এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক কোনো বক্তব্য বা এ ধরনের কিছুই হয়নি। শুধু চা-চক্র হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সবার সঙ্গে কথা বলেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেন, নির্বাচনের আগে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বসেছিলেন, নির্বাচনের পর আবার বসলেন। চা খাওয়া ও কুশল বিনিময় মূল বিষয় ছিল। এছাড়া বিকেলে গণভবনের দক্ষিণ লনের সবুজ চত্বরে আয়োজিত চা-চক্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে এসেছেন, খোলামেলা আলোচনা করেছেন-এর জন্য প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। আশা করি প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগ আপনাদের ভালো লেগেছে। দেশ গঠনে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে সবার সহযোগিতা কামনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের সময়ে তার দেওয়া অঙ্গীকারগুলো অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে চান। এজন্য প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আপনাদের সবার সহযোগিতা চাই। চা-চক্রে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা আমির হোসেন আমু, মতিয়া চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, নুরুল ইসলাম নাহিদ, ওবায়দুল কাদের, ফারুক খান, আবদুল মতিন খসরু, ড. আবদুর রাজ্জাক, ড. হাছান মাহমুদ, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, জাতীয় পার্টির সিনিয়র নেত্রী ও সাবেক বিরোধী নেত্রী রওশন এরশাদ, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান জিএম কাদের, মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা, রুহুল আমিন হাওলাদার, জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মুজিবুল হক চুন্নু, সুনীল শুভ রায়, জেপি (মঞ্জু) সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরিন আখতার, জাসদ (আম্বিয়া) নেতা মঈন উদ্দীন খান বাদল ও নাজমুল হক প্রধান, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা চা-চক্রে যোগ দেন। এছাড়া বিকল্পধারা বাংলাদেশের সভাপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নান. মাহি বি চৌধুরী, শমসের মবিন চৌধুরী, ইসলামী ঐক্যজোটের সভাপতি আলহাজ মিসবাউর রহমান চৌধুরী, তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া ও বিএনএ সভাপতি ব্যারিস্টার নাজমুল হুদাসহ আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলীয় জোটের অন্যান্য নেতা, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও প্রধানমন্ত্রীর সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও ছিলেন, ইসলামী ঐক্যজোটের সভাপতি মিসবাহুর রহমান চৌধুরী, তরীকত ফেডারেশনের সভাপতি নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দীলিপ বড়ুয়া, বিকল্পধারা বাংলাদেশের মহাসচিব মেজর (অব.) এম এ মান্নান, মাহী বি চৌধুরী এবং সমশের মবিন চৌধুরী, বিএনএফের প্রেসিডেন্ট নাজমুল হুদা প্রমুখ। অনুষ্ঠান উপলক্ষে গণভবননের দক্ষিণ লনকে বাহারি সাজে সাজানো হয়। সেই সঙ্গে ছিল দেশাত্মবোধক গান। আমন্ত্রিত অতিথিদের চটপটি, ফুচকা, মুড়ি, মোয়া, নাড়ু, কদমা, মুরালি, ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, পাটিসাপটা, পুলি পিঠা, জিলাপি, কাবাব ও নানসহ নানা ঐতিহ্যবাহী খাবার ও পিঠা দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সূত্র অনুযায়ী, শেখ হাসিনা চা-চক্রে ৫৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের আমন্ত্রণ করেছিলেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ছাড়া সব রাজনৈতিক দলের নেতারা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবনে ১ থেকে ৭ নভেম্বর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন। এমএ/ ০১:২২/ ০৩ জানুয়ারি

ঢাকা, ০৩ ফেব্রুয়ারি- নির্বাচনের আগে যেসব রাজনৈতিক জোট ও দল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সংলাপে যোগ দিয়েছিল সেসব দলের নেতাদের সম্মানে গণভবনে চা-চক্রের আয়োজন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা শনিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকালে এই শুভেচ্ছা বিনিময় ও চা চক্রের আয়োজন করেন। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ-ইনু), জাতীয় পার্টি (মঞ্জু), জাসদ (আম্বিয়া), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), গণতন্ত্রী পার্টি, সাম্যবাদী দল, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, তরীকত ফেডারেশন ও বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সিনিয়র নেতারা প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনের দক্ষিণ লনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন। শনিবার (০২ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টা ১০ মিনিটে শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানস্থলে আসেন এবং নেতাদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। সেই সঙ্গে তিনি অতিথিদের টেবিলে যান এবং তাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। তবে সংলাপে অংশ নিলেও এবার চা-চক্রে অংশ নেননি জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতারা। এ অনুষ্ঠানে না যাওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে শুক্রবার চিঠি দিয়েছেন তারা। চিঠিতে আমন্ত্রণের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তারা। চা-চক্র শেষে গণভবন থেকে বের হয়ে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের সাংবাদিকদের বলেন, যাদের সঙ্গে পরিচয় ছিল তাদের সঙ্গে সম্পর্ক ঝালাই করে নেওয়া এবং যাদের সঙ্গে কম পরিচয় ছিল, তাদের সঙ্গে পরিচিত হওয়া আজকের চাচক্রের মূল বিষয় ছিল। সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলাই চা-চক্রের উদ্দেশ্য ছিল। তিনি বলেন, রাজনৈতিক নেতারা খোলামেলা মনে আলোচনা করেছেন। আমি মনে করি এটা ভবিষ্যতে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। এক প্রশ্নের জবাবে জি এম কাদের বলেন, এটা শুধু চাচক্র। ইনফরমাল ওয়েতে আমরা একজন আরেকজনের সঙ্গে মিশেছি। সৌহার্দ্যের যে বন্ধন সেটা আরও দৃঢ় হয়েছে। জাতীয় পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেন, এ ধরনের আয়োজন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ভালো। আমরা প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি, যেখানে তাঁর নিরাপত্তার কোনো সমস্যা হবে না, এ রকম কোনো একটি জায়গায়। ওই দিনের দাওয়াতে আজকে যাঁরা ছিলেন সবাই থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী দাওয়াত কবুল করেছেন। বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও যুক্তফ্রন্টের চেয়ারম্যান এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক কোনো বক্তব্য বা এ ধরনের কিছুই হয়নি। শুধু চা-চক্র হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সবার সঙ্গে কথা বলেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেন, নির্বাচনের আগে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বসেছিলেন, নির্বাচনের পর আবার বসলেন। চা খাওয়া ও কুশল বিনিময় মূল বিষয় ছিল। এছাড়া বিকেলে গণভবনের দক্ষিণ লনের সবুজ চত্বরে আয়োজিত চা-চক্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে এসেছেন, খোলামেলা আলোচনা করেছেন-এর জন্য প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। আশা করি প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগ আপনাদের ভালো লেগেছে। দেশ গঠনে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে সবার সহযোগিতা কামনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের সময়ে তার দেওয়া অঙ্গীকারগুলো অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে চান। এজন্য প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আপনাদের সবার সহযোগিতা চাই। চা-চক্রে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা আমির হোসেন আমু, মতিয়া চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, নুরুল ইসলাম নাহিদ, ওবায়দুল কাদের, ফারুক খান, আবদুল মতিন খসরু, ড. আবদুর রাজ্জাক, ড. হাছান মাহমুদ, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, জাতীয় পার্টির সিনিয়র নেত্রী ও সাবেক বিরোধী নেত্রী রওশন এরশাদ, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান জিএম কাদের, মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা, রুহুল আমিন হাওলাদার, জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মুজিবুল হক চুন্নু, সুনীল শুভ রায়, জেপি (মঞ্জু) সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরিন আখতার, জাসদ (আম্বিয়া) নেতা মঈন উদ্দীন খান বাদল ও নাজমুল হক প্রধান, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা চা-চক্রে যোগ দেন। এছাড়া বিকল্পধারা বাংলাদেশের সভাপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নান. মাহি বি চৌধুরী, শমসের মবিন চৌধুরী, ইসলামী ঐক্যজোটের সভাপতি আলহাজ মিসবাউর রহমান চৌধুরী, তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া ও বিএনএ সভাপতি ব্যারিস্টার নাজমুল হুদাসহ আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলীয় জোটের অন্যান্য নেতা, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও প্রধানমন্ত্রীর সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও ছিলেন, ইসলামী ঐক্যজোটের সভাপতি মিসবাহুর রহমান চৌধুরী, তরীকত ফেডারেশনের সভাপতি নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দীলিপ বড়ুয়া, বিকল্পধারা বাংলাদেশের মহাসচিব মেজর (অব.) এম এ মান্নান, মাহী বি চৌধুরী এবং সমশের মবিন চৌধুরী, বিএনএফের প্রেসিডেন্ট নাজমুল হুদা প্রমুখ। অনুষ্ঠান উপলক্ষে গণভবননের দক্ষিণ লনকে বাহারি সাজে সাজানো হয়। সেই সঙ্গে ছিল দেশাত্মবোধক গান। আমন্ত্রিত অতিথিদের চটপটি, ফুচকা, মুড়ি, মোয়া, নাড়ু, কদমা, মুরালি, ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, পাটিসাপটা, পুলি পিঠা, জিলাপি, কাবাব ও নানসহ নানা ঐতিহ্যবাহী খাবার ও পিঠা দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সূত্র অনুযায়ী, শেখ হাসিনা চা-চক্রে ৫৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের আমন্ত্রণ করেছিলেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ছাড়া সব রাজনৈতিক দলের নেতারা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবনে ১ থেকে ৭ নভেম্বর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন। এমএ/ ০১:২২/ ০৩ জানুয়ারি

from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://bit.ly/2RzVCqe

Post a Comment

0 Comments