চিঠি নিয়ে গণভবনে ঐক্যফ্রন্ট প্রতিনিধি দল ঢাকা, ০১ ফেব্রুয়ারি- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চা-চক্রের আমন্ত্রণে না যাওয়ার বিষয়টি চিঠি দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দিয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। শুক্রবার বেলা সোয়া ১১টার পরে স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য সুব্রত চৌধুরী স্বাক্ষরিত চিঠি নিয়ে গণভবনে যায় ঐক্যফ্রন্টের একটি প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলে ছিলেন, জোটের দপ্তর প্রধান জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, সমন্বয় কমিটির সদস্য আজমেরী বেগম এবং মিডিয়া প্রধান জাহাঙ্গীর আলম। চিঠিতে বলা হয়, জোটের স্টিয়ারিং কমিটি এই চা-চক্রে অংশ না নেওয়ার ব্যাপারে সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের নামে প্রহসনের মাধ্যমে গঠিত সরকার কোনোভাবেই নৈতিক নয়। সেদিন দেশের মানুষের ন্যূনতম গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটাধিকার প্রয়োগ করে প্রতিনিধি নির্বাচন করার ক্ষমতা হরণ করা হয়েছে এতে আরও বলা হয়, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের হাজার হাজার নেতাকর্মী এখনো জেলে আছেন। নতুন নতুন মামলায় আরও সংখ্যক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এমন অবস্থায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চা-চক্রে অংশগ্রহণ করা কোনোক্রমেই সম্ভব নয়। গত ২৬ জানুয়ারি জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে চা-চক্রের আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এজেন্ডায় নির্বাচন ইস্যু না থাকায় চিঠি পাওয়ার পর থেকেই চা-চক্রে অংশগ্রহণ করবেন না বলে জানিয়ে আসছেন তারা। গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যানের পর ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা কামাল হোসেন পুনর্নির্বাচনের দাবি তুলে ফের রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপ ডাকতে প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানিয়েছিলেন। এমএ/ ০৫:০০/ ০১ ফেব্রুয়ারি

ঢাকা, ০১ ফেব্রুয়ারি- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চা-চক্রের আমন্ত্রণে না যাওয়ার বিষয়টি চিঠি দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দিয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। শুক্রবার বেলা সোয়া ১১টার পরে স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য সুব্রত চৌধুরী স্বাক্ষরিত চিঠি নিয়ে গণভবনে যায় ঐক্যফ্রন্টের একটি প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলে ছিলেন, জোটের দপ্তর প্রধান জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, সমন্বয় কমিটির সদস্য আজমেরী বেগম এবং মিডিয়া প্রধান জাহাঙ্গীর আলম। চিঠিতে বলা হয়, জোটের স্টিয়ারিং কমিটি এই চা-চক্রে অংশ না নেওয়ার ব্যাপারে সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের নামে প্রহসনের মাধ্যমে গঠিত সরকার কোনোভাবেই নৈতিক নয়। সেদিন দেশের মানুষের ন্যূনতম গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটাধিকার প্রয়োগ করে প্রতিনিধি নির্বাচন করার ক্ষমতা হরণ করা হয়েছে এতে আরও বলা হয়, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের হাজার হাজার নেতাকর্মী এখনো জেলে আছেন। নতুন নতুন মামলায় আরও সংখ্যক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এমন অবস্থায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চা-চক্রে অংশগ্রহণ করা কোনোক্রমেই সম্ভব নয়। গত ২৬ জানুয়ারি জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে চা-চক্রের আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এজেন্ডায় নির্বাচন ইস্যু না থাকায় চিঠি পাওয়ার পর থেকেই চা-চক্রে অংশগ্রহণ করবেন না বলে জানিয়ে আসছেন তারা। গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যানের পর ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা কামাল হোসেন পুনর্নির্বাচনের দাবি তুলে ফের রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপ ডাকতে প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানিয়েছিলেন। এমএ/ ০৫:০০/ ০১ ফেব্রুয়ারি

from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://bit.ly/2HFhktc

Post a Comment

0 Comments