ইইউ নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী
ঢাকা, ০৩ফেব্রুয়ারি- বাংলাদেশের কাঙ্ক্ষিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে এক সাথে কাজ করার আগ্রহ জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত রেঞ্জি তেরিং বলেছেন, নতুন সরকারের সবধরনের উন্নয়ন পরিকল্পনায় পাশে থাকবে ইইউ। শনিবার রাজধানীর সিক্স সিজন হোটেলে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ শীর্ষক এক সেমিনারে রাখা এক বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমস ফাউন্ডেশন নামের একটি সংগঠন এ সেমিনারের আয়োজন করে। ইইউ রাষ্টদূত বলেন, বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে কয়েকধাপ অগ্রসর হয়েছে। অগ্রগতির এই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশের জন্য টেকসই ও অগ্রসরমান প্রবৃদ্ধি প্রয়োজন। তিনি বলেন, আমি মনে করি কাঙ্ক্ষিত এই প্রবৃদ্ধি অর্জন করা নতুন সরকারের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশের অর্থনীতির সুফল দেশের সকল মানুষের মধ্যে সমবণ্টন করার ওপর গুরুত্বারোপ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রবৃদ্ধির সুফল সকলের মধ্যে সমহারে বণ্টন করতে না পারলে দারিদ্র্য পুরোপুরি বিমোচন হবে না। ইইউ রাষ্ট্রদূত ২০২১ সালের মধ্যে একটি মধ্য আয়ের দেশ এবং ২০২৪ সালের মধ্যে এলডিসির অবস্থান থেকে বেরিয়ে আসার বাংলাদেশের ভিশন ও পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের এটি হবে একটি সাফল্যের গল্প। অবৈধ অভিবাসীদের ফিরিয়ে আনা প্রসঙ্গে রেঞ্জি তেরিং বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন নিরাপদ অভিবাসন চায়। নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন কাজ করছে। শুধুমাত্র অভিবাসী শর্তপূরণ হলেই ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে থাকা সম্ভব। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পররাষ্ট্র সচিব মো. শহিদুল হক বলেন, বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যকার সম্পর্ক খুবই চমৎকার এবং বিভিন্ন বিষয়ে উভয় পক্ষই একে অপরের মঙ্গল কামনা করে। তিনি বলেন, শুরু থেকেই আমরা অবৈধ অভিবাসনকে নিরুৎসাহিত করে আসছি। বাংলাদেশেও অনেক অবৈধ অভিবাসী বসবাস করছেন। এছাড়া বাংলাদেশ প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে। তবে আমরা চাই না বিশ্বের কোনো দেশে বাংলাদেশি নাগরিকরা অবৈধভাবে থাকুক। কসমস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এনায়েতউল্লাহ খানের সভাপতিত্বে এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির দক্ষিণ এশিয়া স্টাডিজ ইনস্টিটিউটের প্রধান রিসার্চ ফেলো ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী। এইচ/০০:২৩/০৩ফেব্রুয়ারি
ঢাকা, ০৩ফেব্রুয়ারি- বাংলাদেশের কাঙ্ক্ষিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে এক সাথে কাজ করার আগ্রহ জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত রেঞ্জি তেরিং বলেছেন, নতুন সরকারের সবধরনের উন্নয়ন পরিকল্পনায় পাশে থাকবে ইইউ। শনিবার রাজধানীর সিক্স সিজন হোটেলে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ শীর্ষক এক সেমিনারে রাখা এক বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমস ফাউন্ডেশন নামের একটি সংগঠন এ সেমিনারের আয়োজন করে। ইইউ রাষ্টদূত বলেন, বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে কয়েকধাপ অগ্রসর হয়েছে। অগ্রগতির এই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশের জন্য টেকসই ও অগ্রসরমান প্রবৃদ্ধি প্রয়োজন। তিনি বলেন, আমি মনে করি কাঙ্ক্ষিত এই প্রবৃদ্ধি অর্জন করা নতুন সরকারের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশের অর্থনীতির সুফল দেশের সকল মানুষের মধ্যে সমবণ্টন করার ওপর গুরুত্বারোপ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রবৃদ্ধির সুফল সকলের মধ্যে সমহারে বণ্টন করতে না পারলে দারিদ্র্য পুরোপুরি বিমোচন হবে না। ইইউ রাষ্ট্রদূত ২০২১ সালের মধ্যে একটি মধ্য আয়ের দেশ এবং ২০২৪ সালের মধ্যে এলডিসির অবস্থান থেকে বেরিয়ে আসার বাংলাদেশের ভিশন ও পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের এটি হবে একটি সাফল্যের গল্প। অবৈধ অভিবাসীদের ফিরিয়ে আনা প্রসঙ্গে রেঞ্জি তেরিং বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন নিরাপদ অভিবাসন চায়। নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন কাজ করছে। শুধুমাত্র অভিবাসী শর্তপূরণ হলেই ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে থাকা সম্ভব। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পররাষ্ট্র সচিব মো. শহিদুল হক বলেন, বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যকার সম্পর্ক খুবই চমৎকার এবং বিভিন্ন বিষয়ে উভয় পক্ষই একে অপরের মঙ্গল কামনা করে। তিনি বলেন, শুরু থেকেই আমরা অবৈধ অভিবাসনকে নিরুৎসাহিত করে আসছি। বাংলাদেশেও অনেক অবৈধ অভিবাসী বসবাস করছেন। এছাড়া বাংলাদেশ প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে। তবে আমরা চাই না বিশ্বের কোনো দেশে বাংলাদেশি নাগরিকরা অবৈধভাবে থাকুক। কসমস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এনায়েতউল্লাহ খানের সভাপতিত্বে এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির দক্ষিণ এশিয়া স্টাডিজ ইনস্টিটিউটের প্রধান রিসার্চ ফেলো ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী। এইচ/০০:২৩/০৩ফেব্রুয়ারি
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://bit.ly/2RA4U5t
0 Comments